মাঝে মধ্যে দু-একটি কবিতা লিখি একান্তই মনের খোরাক এর জন্য।গল্প লিখার তেমন আগ্রহ ও ইচ্ছা তেমন ভাবে মনে সাড়া জাগাতে পারে নাই। গল্প কবিতার এ মাসের বিষয় ছিল ‘বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী’ এ বিষয়ে লিখতে যেয়ে কেবলই মনে হচ্ছিল কবিতায় মনের ভাব টুকু সঠিক ভাবে প্রকাশ করতে পারছিনা-তাই এই অনভিপ্রেত আকাঙ্ক্ষা। আমার কেবলই মনে হয় বিজ্ঞান এর এই অগ্রযাত্রায় অবাক হবার মতো কিছু নাই,বরং মনে হয় আমরা আরও আগে কেন এত সব আবিষ্কার করতে পারিনাই।নিশ্চয়ই আমরা গবেষণা ও অনুসন্ধান মূলক জ্ঞান আহরণ থেকে অনেক পিছিয়ে আছি।হাজার বছর ধরে গবেষণার তেমন ফসল কিন্তু আমরা পাই নাই।আল্লাহতালা এরশাদ করেছেন প্রতিটি প্রাণীর রিজিক এর মালিক স্বয়ং তিনি,তিনিই আমাদের খাদ্য দান করেনা। আমরা একটু পেছনে তাকালেই বুঝতে পারবো স্বাধীনতা উত্তরকালে এ দেশের আবাদি জমির পরিমাণ ছিল এখনকার তুলনায় অনেক বেশী,জনসংখ্যা ছিল সাত কোটি ,তখনও খাদ্যর অভাবে মানুষ হাহাকার করেছে| অথচ এখন আবাদি জমির পরিমাণ অনেক কমে এসেছে, কিন্তু ফলন বেড়েছে কয়েক গুন,এখন আমরা খাদ্য রপ্তানি করতে পারি।আমাদের বিজ্ঞানীরা তাদের মেধা দিয়ে আল্লাহর বাণীকে ধারণ করে কাঙ্ক্ষিত লক্ষে পৈৗছতে সক্ষম হয়েছে। আল্লাহতালা তাঁর বন্ধু হযরত মোহাম্মদ (সা:) কে মেরাজ এর সুযোগ করে দিয়েছিলেন,সে পথ ছিল অসীম অনন্ত,কিন্তু আল্লাহতালার সীমাহীন ক্ষমতার কাছে তা কিছুই না ,নিমিষে সে পথ অতিক্রম করেছিলেন নবীজি।আমাদের সীমিত জ্ঞান কে কাজে লাগিয়ে চাঁদে যাওয়াটা কি খুবই অবাস্তব? আল্লাহর ইচ্ছায় ইউনুছ নবী দীর্ঘ সময় মাছের পেটে অবস্থান করেছেন,মানুষকে বেচে থাকার সকল উপাদান যদি সেখানে আল্লাহতালা নিশ্চিত করতে পারেন তবে উড়োজাহাজ ডুবোজাহাজ বা এমনি এয়ারটাইট বাহনে মানুষ কেন চড়তে পারবেনা? এ আবিষ্কার কি খুবই আশ্চর্য জনক? এ মেধা আল্লাহতালা মানুষকে দিতেই পারে। একটি সূর্যের কিরণে যদি সমস্ত পৃথিবী আলোকিত হয় তবে অসংখ্য বিজলি বাতিতে রাতের আঁধারকে তো একটু আলোকিত করতেই পারে মানুষের জ্ঞান বিজ্ঞানের সহায়তায়। ইসরাফিলের সিংগার হুংকারে যদি পৃথিবী ধ্বংস হয় তবে পারমানবিক বোমায় কেন হিরোশিমা নাগাসাকি ধ্বংস হবে না? মুছা নবীর লাঠির ইশারায় আল্লাহর ইচ্ছায় যদি নীল নদে রাস্তা তৈরি হতে পারে তবে মানুষের অদম্য ইচ্ছায় আল্লার দেওয়া জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে টানেল কিংবা বড় সেতু নির্মাণে অবাক হবার কি আছে? হাজার হাজার বছর পূর্বের নবী রসুলদের বানী আজও আমোদের কাছে অমরবানী হিসাবে বিদ্যমান থাকতে পারলে বর্তমান বিশ্বে ইন্টারনেট ,ওয়েবসাইট বেতার ইত্যাদি এসব তো কিছুইনা। এমনই অনেক কথাই বলা যায়,মূল কথা হল আল্লাহ ও আল্লাহর রসুলের বানীকে অন্তরে ধারণ করে গবেষণা করতে পারলে আমরা আমাদের এ বিশ্বকে আরও আধুনিক আরও বিজ্ঞানময় ও সৃষ্টিশীল করতে পারবো বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
জাফর পাঠাণ
তাজিমুল ভাই সালাম নিবেন।চীর সত্য কথাগুলি পংক্তিতে সাজিয়ে লিখেছেন ।এটা কোন গল্প নয় সত্য বানীর পুনরাবৃত্তি ।তবে মন যেহেতু গল্পের দিকে টেনে ছিলো তাই ইউরোপ-আমেরিকা যেমন আজ কোরআনকে গবেষনা করে বিভিন্ন কিছু আবিস্কার করছে ,সেগুলিকে নিয়ে একটি বাস্তবায়িত ও বাস্তবায়নে আকাঙ্খিত বৈজ্ঞানিক বিষয় নিয়ে লিখে ফেলতে পারতেন।আমি গল্প লিখিনা ,লিখার ইচ্ছাও নেই ।আপনার পূর্ণাঙ্গ গল্পের অপেক্ষায় থাকলাম।মোবারকবাদ ।
আজিম হোসেন আকাশ
ভাল লাগল। আমার লেথা বিজ্ঞানের চেতনা কবিতাটি ভাল লাগলে ভোট প্রদান করুন ও পছন্দের তালিকায় নিন, অন্যথায় নয়।
েভাট করলাম।
আমি কি পারিনি তোমাদের মন করিতে জয়; তবে কেন আমায় ভোট দিতে তোমাদের এত ভয়। যদি কারো ভাল না লাগে আমার লেখা কবিতা; পছন্দের তালিকায় নিবে না কেউ জানি তা।
জিয়াউল হক
ভাল ।ধর্মীয় উপদেশ মূল্ক । তবে কিনা ধর্মের সাথে বিজ্ঞান কে সম্পৃক্ত না করলেও পারতেন । দুটির , দুটো স্বতন্ত্র পথ । বিজ্ঞান গতিশীল , সাথে সাথে পরিবর্তনশীল । কিন্তু ধর্মের বেলায় এ ক থা খাটেনা । যাই হোক প্রবন্ধ টি ভাল লেগেছে
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি
আমরা একটু পেছনে তাকালেই বুঝতে পারবো স্বাধীনতা উত্তরকালে এ দেশের আবাদি জমির পরিমাণ ছিল এখনকার তুলনায় অনেক বেশী,জনসংখ্যা ছিল সাত কোটি ,তখনও খাদ্যর অভাবে মানুষ হাহাকার করেছে| অথচ এখন আবাদি জমির পরিমাণ অনেক কমে এসেছে, কিন্তু ফলন বেড়েছে কয়েক গুন,এখন আমরা খাদ্য রপ্তানি করতে পারি।আমাদের বিজ্ঞানীরা তাদের মেধা দিয়ে আল্লাহর বাণীকে ধারণ করে কাঙ্ক্ষিত লক্ষে পৈৗছতে সক্ষম হয়েছে। ................// যুক্তি এবং তথ্য নির্ভর একটি ভাল ফিচার পেলাম এ সংখ্যায় দারুন লাগল .......তাজিমুল ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ..........
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।